প্রশাসনকে বলছি- ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো ধর্মীয় বক্তাদের

التعليقات · 3177 الآراء

প্রশাসনকে বলছি- ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো ধর্মীয় বক্তাদের

প্রশাসনকে বলছি- ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো ধর্মীয় বক্তাদের তালিকা

তৈরী করে আইনের আওতায় আনুন

লেখা: এস হাবীব

 

ঈদে মিলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাষ্ট্রের ‘ক’ তালিকাভূক্ত জাতীয় উৎসব। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশ হচ্ছে, ক- তালিকাভূক্ত দিবস/উৎসবসমূহ জাতীয় পর্যায়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় উৎযাপন করতে হবে। মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ধর্ম মন্ত্রনালয় প্রতিটি সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করতে প্রজ্ঞাপন জারি করে।

কিন্তু এরপরও কিছু ভিন্ন মতাবলম্বী ধর্মীয় বক্তা বা মসজিদের খতিব-ইমাম অনবরত ক-তালিকাভূক্ত জাতীয় দিবস ঈদে মিলাদুন্নবী দিবসের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত ‍ঘৃণা ছড়িয়ে যাচ্ছে। মানুষকে পালনে বাধা দিচ্ছে। তাদের মাদ্রাসার ছাত্রদের উস্কে অনেক এলাকায় মারামারির ঘটনা পর্যন্ত ঘটাচ্ছে।

প্রশাসনের উচিত বিষয়টি নজরে আনা। কারণ জাতীয় দিবস হিসেবে সাধারণ মানুষ এ দিবসটি পালন করতে আগ্রহী হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কতিপয় ইমাম-বক্তার উগ্রবাদী প্রচারণার কারণে তা মারাত্মক বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষ করে তারা ওয়াজ আলোচনায় যে পরিমাণ উগ্র ‍ঘৃণা ছড়াচ্ছে, তাতে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে যথেষ্ট।

তাই, প্রশাসনকে আহবান করবো, ক-তালিকাভূক্ত জাতীয় দিবস ঈদে মিলাদুন্নবী পালনের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। পাশাপাশি যে সমস্ত বক্তা বা ইমাম-খতিব ইউটিউব, ওয়াজ-মাহফিল বা মসজিদে ঈদে মিলাদুন্নবীর বিরুদ্ধ ঘৃণা ছাড়চ্ছে তাদের চিহ্নিত করে তালিকা করুণ এবং রাষ্ট্রীয় কার্যে বাধাদানের জন্য আইনের আওতায় আনুন।

التعليقات
بحث